সমাজবিজ্ঞান কাকে বলে ? সমাজবিজ্ঞানের জনক কে
প্রিয় পাঠক বন্ধু আজকের আলোচনায় আমরা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় এর উপর ভিত্তি করে কথা বলবো আজকের আলোচনায় আপনি জানতে পারবেন সমাজবিজ্ঞান কাকে বলে অর্থাৎ সমাজবিজ্ঞানের সংজ্ঞা। এছাড়াও সমাজবিজ্ঞান এর প্রকারভেদ এবং সমাজ বিজ্ঞান সম্পর্কিত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর প্রদান করা হবে এখানে। সুতরাং আজকের পোস্টটি সমাজ বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। আশা রাখছি গুরুত্বপূর্ণ এই আলোচনায় সমাজবিজ্ঞানের শিক্ষার্থী থেকে থাকলে অবশ্যই উপকৃত হবেন।
বিষয়ভিত্তিক আলোচনায় আমরা গুরুত্ব দিয়েছি সমাজবিজ্ঞানের সংজ্ঞা পাশাপাশি সমাজবিজ্ঞানের জনক সমাজবিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ণ যে তথ্যগুলো রয়েছে যেগুলো সমাজ বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীদের জানা আবশ্যক অর্থাৎ জরুরী বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন এখান থেকে।
সমাজবিজ্ঞান কাকে বলে ?
সমাজ বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রশ্ন হচ্ছে সেটি। এক্ষেত্রে আমরা আজকের আলোচনায় জানাবো সমাজবিজ্ঞান কাকে বলে সমাজ বিজ্ঞানের গুরুত্ব কতটুকু সমাজবিজ্ঞানের সংজ্ঞা। সমাজ বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীদের প্রথম প্রশ্ন হয়ে থাকে সমাজবিজ্ঞান কাকে বলে কমন প্রশ্ন প্রথম অবস্থায় সকলেই এই প্রশ্নগুলো করে থাকেন। এক্ষেত্রে অবশ্যই আমাদের এর সংখ্যা সম্পর্কে জানতে হবে নিচে সমাজবিজ্ঞানের সংজ্ঞা প্রদান করা হচ্ছে।
আমাদের চারপাশে যা কিছু আছে, তাদের সমষ্টিগতভাবে থাকাকে সমাজ বলে। আর এই সমাজ নিয়ে বিশেষ জ্ঞান বিজ্ঞান কে সমাজবিজ্ঞান বলা হয়।
সমাজবিজ্ঞানের জনক কে
অনেকেই রয়েছে যারা সমাজবিজ্ঞানের জনক কে এ বিষয়ে জানেন না কিন্তু বর্তমান সময়ে আমাদের ওয়েবসাইটে অবস্থান করছেন এমন ব্যক্তি কোন অবশ্যই এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে উপকৃত হবেন জানতে পারবেন সমাজ বিজ্ঞান সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্যের পাশাপাশি সমাজবিজ্ঞানের জনক এর নাম নিচে সমাজ বিজ্ঞানের জনক এর নাম প্রদান করা হলো।
অগাস্ট কোঁৎ কে সমাজবিজ্ঞানের জনক বলা হয়। তিনি একজন ফরাসী দার্শনিক ছিলেন। তাকে সমাজ বিজ্ঞানের পিতা বলা হয়। ১৮৩৮ সালে সর্বপ্রথম তিনি সমাজবিজ্ঞান শব্দটি ব্যবহার করেন। তবে ইবনে খালদুনকে সমাজবিজ্ঞানের আদি বা প্রাচীন জনক মনে করা হয়।