বিদেশ থেকে ইসলামী ব্যাংকে টাকা পাঠানোর নিয়ম
বিদেশ থেকে ইসলামী ব্যাংকে টাকা পাঠানোর নিয়ম। সম্মানিত বীভর্স আজকে আমরা যে বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব আপনারা তো ইতিমধ্যেই জেনে গেছেন। আজকের আলোচনার বিষয় হচ্ছে বিদেশ থেকে কিভাবে ইসলামী ব্যাংকে টাকা পাঠানো যাবে এই বিষয়ে। সুতরাং যাদের এই নিয়ম সম্পর্কে জানার প্রয়োজন রয়েছে তারা অবশ্যই পুরো পোস্টের সাথে থেকে আপনার প্রদত্ত সংগ্রহ করবেন। আশাকরি এর পরবর্তী সময়ে আপনি চাইলে যেকোন দেশ থেকে ইসলামী ব্যাংকে টাকা প্রেরন করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে সঠিক নিয়ম গুলো জানতে হবে যেহেতু টাকা বিষয়ে আজকের পোস্ট সুতরাং পুরো পোস্টের সাথে মনোযোগ সহকারে থাকার জন্য বলা যাচ্ছে।
আমরা অবশ্যই ব্যাংক সংক্রান্ত বিষয়গুলো সচেতন ও তার সাথে জানব। অবশ্যই সচেতন থাকবো এর কারণ টাকার বিষয়ে লেনদেন সম্পূর্ণ করা হবে এই ব্যাংক একাউন্ট এর মাধ্যমে। বর্তমান সময়ে বিপুলসংখ্যক মানুষ বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর জন্য ইসলামিক ব্যাংক ব্যবহার করে থাকেন। সুতরাং আপনিও চাইলে এই ব্যাংকটি ব্যবহার করতে পারেন দেশের বাইরে থেকে দেশে টাকা পাঠানোর জন্য।
বিদেশ থেকে ইসলামী ব্যাংকে টাকা পাঠানোর নিয়ম
প্রিভিয়াস আপনি কি বিদেশ থেকে ইসলামী ব্যাংকে টাকা পাঠানোর কথা ভাবছেন ? তাহলে আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও সহযোগী একটি পোস্ট হচ্ছে এটি। এর কারণ এখানে আপনি এই বিষয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে সহযোগিতা পাবেন। বাংলাদেশের বিপুল সংখ্যক মানুষ কর্মক্ষেত্রে লিপ্ত হয়েছে বাহিরের দেশে। প্রবাস জীবনে রোজগারের টাকা নিজের পরিবারের কাছে পৌঁছে দিতে ব্যবহার করতে পারেন এই ইসলামিক ব্যাংক। এজন্য আপনাকে একটি ইসলামিক ব্যাংকে একাউন্ট করতে হবে আপনি চাইলে খুব সহজে অনলাইনের মাধ্যমে ইসলামী ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলে নিতে পারেন। নিচে অ্যাকাউন্ট করে নেওয়ার পদ্ধতি দেওয়া রয়েছে।
ইসলামিক ব্যাংকে একাউন্ট করার নিয়ম
সত্যিকার অর্থে অনেকেই ইসলামিক ব্যাংকের একাউন্ট করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে আগ্রহী। এ কারণেই আমরা ইসলামিক ব্যাংকে একাউন্ট করার পদ্ধতিটি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। আশা করি এই নিয়ম সম্পর্কে জানার পর আপনি খুব সহজেই ও সুন্দরভাবে ইসলামী ব্যাংকে একাউন্ট করে নিতে পারবেন। একাউন্ট করার জন্য আপনাকে যে বিষয়গুলি মনে রাখতে হবে যে পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করতে হবে সেগুলো নিয়েই আজকের এই পোস্ট। নিচে একাউন্ট খোলার পদ্ধতি গুলো তুলে ধরা হলো।
১. ইসলামী ব্যাংকের সেলফিন মোবাইল এপ্স ডাউনলোড করতে হবে।
২.আপনার একটি বাংলাদেশী মোবাইল নাম্বার দরকার। এই মোবাইল নাম্বারে যদি রোমিও অপশন চালু থাকে তাহলে একটু ভালো হয়।
৩. যদি আপনার বাংলাদেশী মোবাইল নাম্বারে রোমিও অপশন চালু না থাকে তাহলে আপনার পরিবার যারা বাংলাদেশে বাস করছে তাদের কারো একজনের নাম্বার কিছু সময়ের জন্য প্রয়োজন হবে। ডাউনলোড করা এপ্স এ মোবাইল নাম্বার দিলে সেই নাম্বার একটি ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড যাবে। সেই পাসওয়ার্ড মেসেঞ্জার এর মাধ্যমে নিয়ে ভেরিফিকেশন করতে হবে।
৪. আপনার বাংলাদেশী ভোটার বা ন্যাশনাল আইডি কার্ড লাগবে। এর পর আপনার ভোটার আইডি কার্ড এর ছবি দিতে হবে। এছাড়াও আপনার সেলফি করে উঠানো ছবি দিতে হবে।
৪. আপনার একজন নমীনি লাগবে। আপনার নমিনীর ভোটার আইডি কার্ড ও ছবি আপলোড করতে হবে। আপনি যদি কোন কারনে মারা যান তাহলে আপনার অবর্তমানে আপনার নমীনি টাকা উঠাতে পারবে।