নজরুল গীতি, জনপ্রিয় নজরুল গীতি লিরিক্স
আমাদের প্রিয় ভিউয়ার্স দের জন্য আমরা নিয়ে এসেছি জনপ্রিয় সকল নজরুল গীতি। অর্থাৎ যারা নজরুলগীতি সম্পর্কে জানার জন্য, নজরুলগীতি পাওয়ার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে এসেছেন তাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছে যারা নজরুলগীতি সম্পর্কে তেমন জানেন না এই সকল গীতি শোনেন না এবং পড়েন না। তবে অনেক ব্যক্তি রয়েছে যারা এই সকল নজরুল গীতি খুবই পছন্দ করেন ভালোবাসেন। যারা নজরুলগীতি ভালোবাসেন তাদের জন্য এটি খুবই পছন্দের একটি পোস্ট হতে চলেছে। সুতরাং যারা নজরুলগীতি ভালবাশের পছন্দ করেন তারা সাথে থাকুন পুরো পোস্টটি পড়ে।
আমরা আপনাদের জন্য নির্বাচন করেছি সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং সুন্দর নজরুলগীতি গুলো। একসাথে এই সুন্দর এবং জনপ্রিয় নজরুল গীতি গুলো আপনাকে কোন সাইট দিয়ে সহযোগিতা করতে পারবে না। তাই আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি অনুসরণ করে একসাথে সকল নজরুলগীতি পেতে চলেছেন।
জনপ্রিয় নজরুল গীতি
যারা জনপ্রিয় নজরুল গীতি সম্পর্কে জানার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে এসেছেন তারা সঠিক জায়গায় এসেছেন। আমাদের এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আমরা বিভিন্ন তথ্য দিয়ে আপনাদের সহযোগিতা করে থাকি। আজকে এ পোস্টের মাধ্যমে সাহায্য করবো নজরুল গীতি কে যারা ভালবাসেন মনের মধ্যে লালন করেন এই সকল ব্যক্তিদের। নিচে নজরুলগীতি গুলো দেওয়া রইল আপনারা দেখে নিতে পারেন।
ত্রিভুবনের প্রিয় মোহাম্মদ এলো রে দুনিয়ায়
ত্রিভুবনের প্রিয় মোহাম্মদ এলো রে দুনিয়ায়।
আয় রে সাগর আকাশ বাতাস দেখ্বি যদি আয়।।
ধূলির ধরা বেহেশ্তে আজ, জয় করিল দিল রে লাজ।
আজকে খুশির ঢল নেমেছে ধূসর সাহারায়।।
দেখ্ আমিনা মায়ের কোলে, দোলে শিশু ইসলাম দোলে।
কচি মুখে শাহাদাতের বাণী সে শোনায়।।
আজকে যত পাপী ও তাপী, সব গুনাহের পেল মাফী।
দুনিয়া হতে বে-ইনসাফী জুলুম নিল বিদায়।।
নিখিল দরুদ পড়ে লয়ে নাম, সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লাম।
জীন পরী ফেরেশ্তা সালাম জানায় নবীর পায়।।
মোর প্রিয়া হবে এসো রানী
মোর প্রিয়া হবে এসো রানী দেব খোঁপায় তারার ফুল
কর্ণে দোলাব তৃতীয়া তিথির চৈতী চাঁদের দুল।।
কণ্ঠে তোমার পরাবো বালিকা
হংস –সারির দুলানো মালিকা
বিজলী জরীণ ফিতায় বাঁধিব মেঘ রঙ এলো চুল।।
জোছনার সাথে চন্দন দিয়ে মাখাব তোমার গায়
রামধনু হতে লাল রঙ ছানি’ আলতা পরাবো পায়।
আমার গানের সাত সুর দিয়া
তোমার বাসর রচিব প্রিয়া।
তোমারে ঘিরিয়া গাহিবে আমার কবিতার বুলবুল।।
মোরা এক বৃন্তে দু’টি কুসুম হিন্দু-মুসলমান
মোরা এক বৃন্তে দু’টি কুসুম হিন্দু-মুসলমান।
মুসলিম তার নয়ন-মণি, হিন্দু তাহার প্রাণ।।
এক সে আকাশ মায়ের কোলে যেন রবি শশী দোলে, এক রক্ত বুকের তলে,
এক সে নাড়ির টান।।
এক সে দেশের খাই গো হাওয়া,
এক সে দেশের জল,
এক সে মায়ের বক্ষে ফলাই একই ফুল ও ফল।
এক সে দেশের মাটিতে পাই কেউ গোরে কেউ শ্মাশানে ঠাঁই এক ভাষাতে মা’কে ডাকি, এ
ক সুরে গাই গান।।
হলুদ গাঁদার ফুল রাঙা পলাশ ফুল।
হলুদ গাঁদার ফুল,
রাঙা পলাশ ফুল এনে দে এনে দে নৈলে রাঁধব না,
বাঁধব না চুল।
কুস্মী-রঙ শাড়ি,
চুড়ি বেলোয়ারি কিনে দে হাট থেকে,
এনে দে মাঠ থেকে বাবলা ফুল, আমের মুকুল,
নৈলে রাঁধব না, বাঁধব না চুল।।
তুর্কুট্ পাহাড়ে শাল-বনের ধারে বস্বে মেলা আজি বিকাল বেলায়,
দলে দলে পথে চলে সকাল হতে বেদে-বেদেনী নূপুর বেঁধে পায় যেতে দে ওই পথে বাঁশি শুনে’ শুনে’ পরান বাউল নৈলে রাঁধব না,
বাঁধব না চুল।।
পলার মালা নাই কী যে করি ছাই,
খুঁজেএনে দে এনে দে রে সিঁয়া-কূল নৈলে রাঁধব না, বাঁধব না চুল।
শুকনো পাতার নূপুর পায়ে
শুকনো পাতার নূপুর পায়ে
নাচিছে ঘুর্ণিবায়
জল তরঙ্গে ঝিল্মিল্ ঝিল্মিল্
ঢেউ তুলে সে যায়।।
দীঘির বুকে শতদল দলি’
ঝরায়ে বকুল–চাঁপার কলি
চঞ্চল ঝরনার জল ছল ছলি
মাঠের পথে সে ধায়।।
বন–ফুল আভরণ খুলিয়া ফেলিয়া
আলুথালু এলোকেশ গগনে মেলিয়া
পাগলিনী নেচে যায় হেলিয়া দুলিয়া
ধূলি–ধূসর কায়।।
ইরানি বালিকা যেন মরু–চারিণী
পল্লীর–প্রান্তর–বনমনোহারিণী
আসে ধেয়ে সহসা গৈরিক বরণী
বালুকার উড়্নি গায়।