ক্ষণস্থায়ী জীবন নিয়ে স্ট্যাটাস, উক্তি, ছন্দ, কবিতা ও কিছু কথা
ক্ষণস্থায়ী জীবন নিয়ে স্ট্যাটাস, উক্তি ও কিছু কথা। মানুষের জীবন ক্ষণস্থায়ী। খুব অল্প সময়ের জন্য আমরা এই পৃথিবীতে অবস্থান করে থাকে। অনেক এই পৃথিবীর পরে এই বিষয় সর্ম্পকে হতে শুরু করে। তাইতো পৃথিবীতে একে অপরের শত্রুতা করে বেঁচে আছে। সত্যিই কি মানুষের জীবনে পৃথিবীর সব মানুষই জীবনের জন্য এত কিছু করার প্রয়োজন রয়েছে কি?
এক্ষেত্রে আমরা ক্ষণস্থায়ী জীবন সম্পর্কে কিছু স্ট্যাটাস জানব। সেই সাথে বিশেষ ব্যক্তিগণ এই ক্ষণস্থায়ী জীবন সম্পর্কে কি বলেছেন ক্ষণস্থায়ী জীবন সম্পর্কিত বিভিন্ন কথা জানার মাধ্যমে আমরা জীবনের মানে খুঁজে নিতে পারি। সুতরাং আপনারা যারা ক্ষণস্থায়ী জীবন সম্পর্কিত তথ্য জানতে আগ্রহী হয় অনলাইনে অনুসন্ধান করেছেন তারা সত্যিকার অর্থে পুরো পোস্টের সাথে থাকলে কিছু-না-কিছু অর্জন করতে পারবেন যে আপনার পরবর্তী জীবন চলার পথে সহযোগিতা করবে।
একজন সচেতন মানুষ হিসেবে অবশ্যই ক্ষণস্থায়ী জীবন নিয়ে ভাবতে হবে জীবনের সঠিক উদ্দেশ্য কি এই বিষয় সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে হবে ধর্মীয় বিষয়ে জানতে হবে।
ক্ষণস্থায়ী জীবন নিয়ে স্ট্যাটাস
ক্ষণস্থায়ী জীবন এর উপর ভিত্তি করে লেখা অনেক স্ট্যাটাস রয়েছে অনলাইনে। অনেকেই এই বিষয় সর্ম্পকে স্ট্যাটাস পড়ে থাকেন ফেসবুকসহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায়। মানুষকে সচেতন করতে এবং সচেতন ব্যক্তি গনের এই ধরনের স্ট্যাটাস পড়ে থাকেন সোশ্যাল মিডিয়া। তবে অনেকেই বিশেষ ব্যক্তিদের মতামত সম্পর্কে স্ট্যাটাস করে থাকেন। এই মতামত গুলো জানতে আগ্রহী হয়ে থাকেন তাই আমরা এখানে বিশেষ ব্যক্তিদের কিছু স্ট্যাটাস ও উক্তি সম্পর্কে আপনার জানাবো, যে গুলো আপনারা চাইলে আপনার সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোড করতে পারেন। সুতরাং নিচে থেকে ক্ষণস্থায়ী জীবন সম্পর্কে স্ট্যাটাস সংগ্রহ করুন।
জীবনের লক্ষ্য না থাকার সবচেয়ে বড় সমস্যাটি হল, তুমি সারা জীবন মাঠের ভেতরে দৌড়েও গোল দিতে পারবে না।
বিল কোপল্যান্ড (বিখ্যাত লেখক ও ইতিহাসবিদ)
শুধু বেঁচে থাকাই মানুষের জীবনের সার্থকতা নয়, সার্থকতা লুকিয়ে আছে বেঁচে থাকার অর্থপূর্ণ কারণ খুঁজে পাওয়ার মাঝে।
ফিওদর দয়োভস্কি (বিশ্বখ্যাত রাশিয়ান লেখক)
আকাশ কেন লক্ষ্যের সীমা হবে? আকাশের ওপারেও নিশ্চই কিছু আছে।
সংগৃহীত
আমার মনে হয় সত্যিকার লক্ষ্য সব সময়ে কঠিন হওয়া উচিৎ। এটা এমন হওয়া উচিৎ যা, তোমাকে পরিশ্রম করতে বাধ্য করে।
মাইকেল ফেলপ্স (সর্বকালের সফলতম অলিম্পিক সাঁতারু)
কাগজে-কলমে কোন সৌন্দর্যের যথার্থতা ব্যাখ্যা করা সম্ভব নয়। সৌন্দর্যের মুখোমুখি গিয়ে দাঁড়াতে হয়।
সুখী হওয়ার একটা অদ্ভুত ক্ষমতা আছে মানুষের। এ জগতে সবচেয়ে সুখী হচ্ছে সে, যে কিছুই জানে না। জগতের প্যাঁচ বেশি বুঝলেই জীবন জটিল হয়ে যায়।
সব শখ মিটে গেলে বেঁচে থাকার প্রেরণা নষ্ট হয়ে যায়। যেসব মানুষের শখ মিটে গেছে তারা অসুখী।
যার কাছে ঘুম আনন্দময় সে-ই পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ। অতি সামান্য জিনিসও মানুষকে অভিভূত করে ফেলতে পারে।
খুব বেশি সুন্দর কোন কিছু দীর্ঘস্থায়ী হয় না। খুব ভাল মানুষরাও বেশি দিন বাঁচে না। স্বল্পায়ু নিয়ে তারা পৃথিবীতে প্রবেশ করে।