ওমিক্রন কি (Omicron) ওমিক্রন এ আক্রান্ত হলে করণীয় কি। কিভাবে অমিক্রণ থেকে বাঁচবেন
ওমিক্রন কি। এটি কিভাবে মানুষের মধ্যে পৌঁছায় এই সহ এর লক্ষণ ও কিভাবে এটির হাত থেকে বাঁচবেন এই বিষয় সর্ম্পকে আজকের আলোচনা। করোনা মহামারী পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে না হতেই এই ভাইরাসটি আমাদের মধ্যে বিশেষ প্রভাব ফেলছে। এই ভাইরাসের কারণে সারা দেশের মানুষ আতঙ্কে রয়েছে এর কারণ এই ভাইরাসটি সম্পর্কে তারা এখন পর্যন্ত বিস্তারিত জানতে পারেননি। এই ভাইরাস কিভাবে প্রতিরোধ করা সম্ভব এই বিষয়গুলি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা সম্পর্কে কোনো জ্ঞান নেই।
এ কারণেই আমরা আজকের আলোচনায় এই বিষয়টি সম্পর্কে আপনাদের অবগত করব। যদিও এখন পর্যন্ত এই বিষয়গুলি সম্পর্কে সঠিক ধারণা প্রকাশ করেনি কোন বিজ্ঞানী তবে এই বিষয়ে গবেষণা চলছে খুব শিগগিরই আমরা এই ওমিক্রন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারব। এবং আবৃত্তির মাধ্যমে সকল নতুন তথ্য দিয়ে আপনাদের সহযোগিতা করা হবে এখানে।
করোনাভাইরাস এর পরবর্তী সময়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কর্তৃক প্রকাশিত হলো তাদের সংস্থার মাধ্যমে জানা গেছে নতুন ভাইরাস সংক্রমণ করছে মানুষের শরীরে এর কারণেই অনেক মানুষ অসুস্থ এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হচ্ছে। এরপর এই বিষয় সর্ম্পকে দীর্ঘ রিসার্চ কার্য চালানো হচ্ছে বর্তমানে ভাইরাসটিকে ওমিক্রন নামে চিহ্নিত করেছেন। সুতরাং যারা এই ভাইরাসটি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে চান তারা আমাদের সাথেই থাকুন আশা করি আপনাদের কিছু তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করতে পারবো।
ওমিক্রন কি
অনেকের মধ্যে এই প্রশ্নটিই ঘুরপাক খাচ্ছে এ কারণেই আমরা এখানে এ বিষয়ে সাধারণ কিছু কথা বলে আপনাদের ধারণা দেব প্রথমেই আপনাদের মনে থাকা প্রশ্নের উত্তর দিয়ে শুরু করছি।দক্ষিণ আফ্রিকাতে সদ্য আবিষ্কার হওয়া সার্স-কোভ-২ (করোনাভাইরাসের)-এর একটি ভ্যারিয়েন্ট বা প্রজাতি ‘ওমিক্রন’। এটি বর্তমান বিশ্বে আতঙ্কের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর কারণ সংক্রমণ বাড়ার আশঙ্কা খুব বেশি। লাফিয়ে লাফিয়ে আক্রমন বাড়ছে বলে জানা যাচ্ছে বিভিন্ন নিউজ পত্রিকায়।
ওমিক্রনের উপসর্গ অত্যন্ত মৃদু
ওমিক্রন ভাইরাস প্রথম চিহ্নিত হয় গত বৃহস্পতিবার দক্ষিণ আফ্রিকায়। মাত্র কয়েকদিনের মধ্যেই এতে আক্রান্ত ব্যক্তি চিহ্নিত হয়েছে পৃথিবীর অন্তত ১১টি দেশে। এটি বিশ্বব্যাপি ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে যখন নানা দেশ নতুন করে বিধিনিষেধ আরোপ করতে শুরু করেছে, তখন দক্ষিণ আফ্রিকার ডাক্তাররা বলছেন, এখন পর্যন্ত ওমিক্রন নামের কোভিডের এই নতুন ধরনটির সংক্রমণে রোগীদের মধ্যে খুবই মৃদু লক্ষণ দেখা যাচ্ছে।