আজানের জবাব ও সাওয়াব সম্পর্কে হাদিসের নির্দেশনা
আসসালামুআলাইকুম প্রিয় ভিজিটর আশা করি ভাল আছেন। আজকে আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি পোষ্ট। মুসলমান ধর্ম অবলম্বনকারীদের জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আজকে আমরা যে বিষয়ে আপনাদের সামনে আলোচনা করব। সেটি হচ্ছে আযানের জবাব। আমাদের মধ্যে অনেকেই আযানের জবাব জানেন না তারা আজকের এই পোস্টের মধ্যে জানতে পারবেন। আশাকরি সকলেই আযানের জবাব জেনে যাবেন। এতে করে সারা জীবন এই আযানের জবাব দিতে পারবেন। আযানের জবাবের অনেক ফজিলত রয়েছে সেগুলো সম্পর্কে আমরা আলোচনা করব।
সুতরাং মুসলমান ব্যক্তিদের জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি পোষ্ট। তাই সকলের প্রতি অনুরোধ রইল এখান থেকে আজানের জবাব জেনে যাবেন ।
আজানের জবাব দেওয়ার পদ্ধতি
আজানের জবাব দেওয়ার পদ্ধতিটি জানা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই যারা আযানের জবাব সম্পর্কে জানার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে এসেছেন। তাদের জন্য আমরা আযানের জবাব দেওয়ার পুরো পদ্ধতিটি দিয়ে রাখছি। আপনারা সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে পড়লে খুব সহজেই আযানের জবাব দিতে পারবেন।
মুয়াজ্জিন প্রত্যেকটি বাক্য বলে থামার পর শ্রোতা ওই বাক্যটি নিজেও অনুরূপভাবে বলবে। কিন্তু মুয়াজ্জিন ‘হাইয়্যা আলাস সালাহ’ ও ‘হাইয়্যা আলাল ফালাহ’ বলার সময় শ্রোতা ‘লা হাওলা ওয়া লা কুউওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ’ বলবে। এটাই বিশুদ্ধ অভিমত। (মুসলিম, হাদিস : ৩৮৫)